যারা পিআর ছাড়া নির্বাচনে যাবে না বলছে, তারা বাংলাদেশ চায়নি : তেনজিং

বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য তারিকুল আলম তেনজিং বলেছেন, ‘বিচার বিচারের জায়গায় হবে, নির্বাচন নির্বাচনের জায়গায় হবে। আর সেটা কোনোভাবেই ফেব্রুয়ারি অতিক্রম করা যাবে না। একটা গোষ্ঠী বলছে পিআর পদ্ধতি ছাড়া নির্বাচন হবে না, তারা নির্বাচনে যাবে না। তারা নির্বাচনে না খেললে কি বাংলাদেশ চলবে না? তারাতো বাংলাদেশ সৃষ্টি হোক তা-ই চায়নি।’
আজ শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) দিনব্যাপী উত্তর সন্দ্বীপ আকবর হাট এলাকায় তারেক রহমান প্রদত্ত ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগকালে এক সমাবেশে এসব কথা বলেন তারিকুল আলম তেনজিং।
তারিকুল আলম তেনজিং আরও বলেন, ‘আপনারা যদি অনেক জনপ্রিয় হয়ে থাকেন, তাহলে নির্বাচন দেখে ভয় পাচ্ছেন কেন? নির্বাচনে আসেন, জনগণ চাইলে আপনারা ক্ষমতায় বসবেন। বাংলাদেশের মানুষ গণতন্ত্রের জন্য রক্ত দিয়েছে। ৭১ মনে নাই? বাধা দিয়েছিলেন, আটকে রাখতে পেরেছিলেন? ইলেকশন বাধা দিলে আবার পরাজিত হবেন।’
বিএনপিনেতা তেনজিং বলেন, ‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনাকে হটানো হয়েছিল গণতান্ত্রিক ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য। অথচ আজ একটি গোষ্ঠী, অপশক্তি সুকৌশলে দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরির চেষ্টা করছে। বিগত ১৭ বছরের শাসনামলে গণতান্ত্রিক আন্দোলনে আমাদের যে আত্মত্যাগ ও সংগ্রাম, সেটিকে ধ্বংস করার জন্য একটি কুচক্রী মহল ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে।’
এ সময় সন্দ্বীপ উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি, যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক, উপজেলা বিএনপির সদস্য জামসিদুর রহমান, ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আজমত আলী বাহাদুর, যুগ্ম আহ্বায়ক কাজী আলমগীর, পৌরসভা বিএনপির সদস্য সচিব আবুল বাশার, উত্তরজেলা যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক ফোরকান উদ্দিন রিজভী, মাইটভাঙ্গা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম টুটুল, পৌরসভা সদস্য সাবেক ছাত্রদল সভাপতি জাহেদ কামাল, কালাপানিয়া ইউনিয়ন সাধারন সম্পাদক হাজী নিজাম, গাছুয়া ইউনিয়নের সাবেক সদস্য সচিব নুরুল আফছার, সন্তোষপুর ইউনিয়নের সাবেক সদস্য সচিব শাহেদুল ইসলাম, উপজেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব বাবুল আকতার, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মোহাম্মদ ফেরদৌস, উত্তরজেলা ছাত্রদলের সাবেক সহসভাপতি আবুল কালাম আজাদ, সাবেক সহসভাপতি আরিফ উদ্দিন রিয়াদ, সাবেক সহসভাপতি শরিফুল ইসলাম ওমর, উত্তরজেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইয়াছিন রিয়াদ, উত্তরজেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক ফরহাদ হোসেন, উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক এ কে সাইফুল আমিন, যুগ্ম আহ্বায়ক এবি কলেজ ছাত্রদলের সাবেক আহ্বায়ক আকরাম খান মুকুল, উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রেজাউল করিম নাইম, যুগ্ম আহ্বায়ক আবদুল্লাহ আল নোমান লিংকন, এবি কলেজ ছাত্রদলের সাবেক সদস্য সচিব আবদুর রহিম রাহী, সরকারি হাজী এবি কলেজ ছাত্রদলের আহ্বায়ক আশিকুর রহমান, কাটগর মাদ্রাসা ছাত্রদলের সভাপতি নুর মোহাম্মদ মামুন, এম আর কলেজ ছাত্রদলের সিনিয়র সহসভাপতি আজগর হোসেন নয়ন, মুছাপুর ইউনিয়ন যুবদলের সিনিয়র সহসভাপতি সোহরাব হোসেন, বাউরিয়া ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক টিটু হায়দার, গাছুয়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি যুবদল নেতা ওসমান গনি, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা মাহাবুব রকি, সীতাকুণ্ড কলেজ ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক নিয়াজ উদ্দিন, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দল সদস্য মোহাম্মদ মুনছুর, সাবেক ছাত্রদল নেতা তমাল চৌধুরী, দীর্ঘাপাড় ইউনিয়ন ছাত্রদল নেতা জিহাদ উদ্দিন প্রমুখ।