বাংলাদেশি চারটি ট্রাকে করে ১৮ মেট্রিক টন ইলিশের চালান এসে পোঁছায় বেনাপোল বন্দরে। কাস্টমস ও বেনাপোল মৎস্য অধিদপ্তরের মান নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তারা মাছের নমুনা পরীক্ষা করে রপ্তানির অনুমতি দেন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ইলিশগুলো রপ্তানি করা হয়।

এছাড়া সময় বৃদ্ধির পর ভারতে গতকাল রাতেও চার মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান রপ্তানি হয়। 

বাংলাদেশের ইলিশ রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে ওমি এন্টারপ্রাইজ ৬ টন, লাকি এন্টারপ্রাইজ ৬ টন ও রিয়াদ এন্টারপ্রাইজ ৬ টন এবং ভারতের কলকাতার আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান জেকে ইন্টারন্যাশনাল ও সিদ্ধেশ্বরী এন্টারপ্রাইজ।

ইলিশের সাইজ এক কেজি থেকে দেড় কেজি ওজনের। প্রতি কেজি ইলিশ ১০ মার্কিন ডলার মূল্যে ভারতে রপ্তানি হচ্ছে।          

বেনাপোল মৎস্য অধিদপ্তরের মান নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা মো. আশওয়াদুল হক জানান, ভারতের আজ বৃহস্পতিবার রাতে ইলিশের অবশিষ্ট চালানগুলো বেনাপোল বন্দর দিয়ে রপ্তানি শুরু হয়েছে। প্রতিটি ইলিশের ওজন এক থেকে দেড় কেজি। ইলিশ রপ্তানির সময়সীমা আগামী ৫ নভেম্বর পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়েছে।

বেনাপোল কাস্টমস যুগ্ম কমিশনার আব্দুল রশিদ মিয়া জানান, ইলিশের অবশিষ্ট চালানগুলোর মধ্যে আজ বেনাপোল বন্দর দিয়ে ইলিশ রপ্তানি শুরু হয়েছে ভারতে। ইলিশ রপ্তানি কার্যক্রম দ্রুত করতে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।