জলোচ্ছ্বাসে বাগেরহাটের মোংলার প্রায় ৮৫০ পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। তাদের উদ্ধার তৎপরতার পাশাপাশি খাদ্য সহায়তার কাজ শুরু করেছে স্থানীয় প্রশাসন। এ ছাড়া মোংলার কাইনমারী স্লুইচ গেইট উপচে পানি পৌর শহরে প্রবেশ করছে। পৌরসভার মধ্যে পানি ঢুকছে মাছমারা এলাকার রাস্তা ছাপিয়ে।

জলোচ্ছ্বাসে সুন্দরবনের দুবলার চর এলাকা পাঁচ-ছয় ফুট পানিতে তলিয়ে গেছে। ঝড়ে ভেঙে গেছে বন বিভাগের দুবলার জেলেপল্লির টহল ফাঁড়ির কাঁচাঘরও। দুবলার সুন্দরবনের ভেতরে পানি বাড়ায় ৬০০ থেকে ৭০০ হরিণ দুবলার মিষ্টি পুকুর পাড়ে আশ্রয় নিয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলেপল্লি টহল ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা প্রহ্লাদ চন্দ্র রায়। পানিতে তলিয়ে গেছে সুন্দরবনের করমজল পর্যটন ও বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্র।