Skip to main content
NTV Online

শিল্প ও সাহিত্য

শিল্প ও সাহিত্য
  • অ ফ A
  • গদ্য
  • কবিতা
  • সাক্ষাৎকার
  • গ্রন্থ আলোচনা
  • বইমেলা
  • চিত্রকলা
  • শিল্পসাহিত্যের খবর
  • পুরস্কার ও অনুষ্ঠান
  • চলচ্চিত্র
  • আলোকচিত্র
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • অর্থনীতি
  • শিক্ষা
  • মত-দ্বিমত
  • শিল্প ও সাহিত্য
  • জীবনধারা
  • স্বাস্থ্য
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • ভ্রমণ
  • ধর্ম ও জীবন
  • নির্বাচন
  • সহজ ইংরেজি
  • প্রিয় প্রবাসী
  • আইন-কানুন
  • চাকরি চাই
  • অটোমোবাইল
  • হাস্যরস
  • শিশু-কিশোর
  • এনটিভি ইউরোপ
  • এনটিভি মালয়েশিয়া
  • এনটিভি ইউএই
  • English Version
  • এনটিভি বাজার
  • এনটিভি কানেক্ট
  • যোগাযোগ
  • English Version
  • এনটিভি ইউরোপ
  • এনটিভি অস্ট্রেলিয়া
  • এনটিভি ইউএই
  • এনটিভি মালয়েশিয়া
  • এনটিভি কানেক্ট
  • ভিডিও
  • ছবি
  • এনটিভির অনুষ্ঠান
  • বিজ্ঞাপন
  • আর্কাইভ
  • কুইজ
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • অর্থনীতি
  • শিক্ষা
  • মত-দ্বিমত
  • শিল্প ও সাহিত্য
  • জীবনধারা
  • স্বাস্থ্য
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • ভ্রমণ
  • ধর্ম ও জীবন
  • নির্বাচন
  • সহজ ইংরেজি
  • প্রিয় প্রবাসী
  • আইন-কানুন
  • চাকরি চাই
  • অটোমোবাইল
  • হাস্যরস
  • শিশু-কিশোর
  • এনটিভি ইউরোপ
  • এনটিভি মালয়েশিয়া
  • এনটিভি ইউএই
  • English Version
  • এনটিভি বাজার
  • এনটিভি কানেক্ট
  • যোগাযোগ
  • English Version
  • এনটিভি ইউরোপ
  • এনটিভি অস্ট্রেলিয়া
  • এনটিভি ইউএই
  • এনটিভি মালয়েশিয়া
  • এনটিভি কানেক্ট
  • ভিডিও
  • ছবি
  • এনটিভির অনুষ্ঠান
  • বিজ্ঞাপন
  • আর্কাইভ
  • কুইজ
Follow
  • শিল্প ও সাহিত্য
ছবি

অন্য এক তানজিন তিশা

স্নিগ্ধ নাজনীন নিহা

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এনটিভিতে উৎসবের আমেজ

জুলাই অভ‍্যুত্থান স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

রোমান্টিক শহরে মেহজাবীন

বিয়ের পিড়িতে জেফ বেজোস - লরেন সানচেজ

জন্মদিনে রুক্মিণী

মি. অ্যান্ড মিসেস মেসি

নিউইয়র্কে পারসা ইভানা

প্রকৃতির কোলে কৌশানী মুখার্জি

ভিডিও
ফাউল জামাই : পর্ব ১০৯
ফাউল জামাই : পর্ব ১০৯
জোনাকির আলো : পর্ব ১৩২
কোরআনুল কারিম : পর্ব ০৫
কোরআনুল কারিম : পর্ব ০৫
আজ সকালের গানে (লাইভ) : পর্ব ০৪
আজ সকালের গানে (লাইভ) : পর্ব ০৪
এই সময় : পর্ব ৩৮৪২
এই সময় : পর্ব ৩৮৪২
গানের বাজার, পর্ব ২৩৯
আপনার জিজ্ঞাসা : পর্ব ৩৩৯৩
এনটিভি'র নিমন্ত্রণে : পর্ব ০৪
এনটিভি'র নিমন্ত্রণে : পর্ব ০৪
ছাত্রাবাঁশ : পর্ব ২৩
এক্সপার্ট টুডেস কিচেন : পর্ব ৩০৪
এক্সপার্ট টুডেস কিচেন : পর্ব ৩০৪
সালেক খোকন
১৩:০৯, ১০ মে ২০১৮
সালেক খোকন
১৩:০৯, ১০ মে ২০১৮
আপডেট: ১৩:০৯, ১০ মে ২০১৮
আরও খবর
কাজী নজরুল ইসলাম : দ্রোহের কবি, সম্প্রীতির কবি
আন্দোলন-সংগ্রাম, রাজনীতিতে নজরুল-সাহিত্যের প্রভাব
প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে এশিয়া অঞ্চলে বিজয়ী ফারিয়া বাশার
স্বাগত ১৪৩২: বাংলা নববর্ষ বাঙালির উৎসব
ঢাকার ঈদ মিছিলে মোগল ঐতিহ্য

ডালুদের কথা

‘না বাবু, আমরা আদিবাসী’

সালেক খোকন
১৩:০৯, ১০ মে ২০১৮
সালেক খোকন
১৩:০৯, ১০ মে ২০১৮
আপডেট: ১৩:০৯, ১০ মে ২০১৮
জয়রামকুড়ার আদিবাসী শুকনা ডালু। ছবি : সালেক খোকন

দুপুর তখন ১২টা। থেমে থেমেই বৃষ্টি হচ্ছে। শ্রাবণ মাস। এই বৃষ্টি তো এই রোদ। হালুয়াঘাটে আসতেই বৃষ্টি যায় বেড়ে। পাহাড়ের পাদদেশের শহর বলেই আবহাওয়ার এ হাল।

ময়মনসিংহের হালুয়াঘাটের একপাশে মেঘালয়। আকাশছোঁয়া শত শত পাহাড় সেখানে। দূর থেকে তা দেখতে বেশ লাগে। বর্ষার মেঘগুলোকে ছুঁয়ে দেয় সে পাহাড়গুলো। আর অমনি তা বৃষ্টি হয়ে ঝরে পড়ে হালুয়াঘাটের বুকে।

চাষং অপেক্ষায় ছিল মোটরবাইক নিয়ে। বাসস্ট্যান্ডে পা দিতেই হাসিমুখে স্বাগত জানাল সে। এই গারো যুবকটিই আমাকে নিয়ে ঘুরে বেড়াবে আদিবাসী পাড়াগুলোতে।
হালুয়াঘাট থেকে ১০ কি.মি. ভেতরে আচকিপাড়া। সেখানে দুপুরের খাবার সেরে নিই সুমনা চিসিমদের বাড়িতে। সুমনার উৎসাহেই এসেছি হালুয়াঘাটে।
আমরা যাব ডালু পাড়ায়। কিন্তু ডালুদের কোন সন্ধান জানা নেই সুমনার।

 শুধু বললেন, ‘৬৪-এর রায়টের সময় ঘরবাড়ি ফেলে অধিকাংশ ডালুই চলে গেছে মেঘালয়ে।’

সুমনাদের পাশের বাড়িটি আদিবাসী ফোরামের সঞ্জীব দ্রংয়ের। তার ওখানে গিয়ে তার দেখা পেলাম না। কিন্তু পেলাম তার গড়া এনজিও আইপিডিএস এর কর্মকর্তাদের। প্রোগ্রাম অফিসার জানালেন, হালুয়াঘাট বাজারে রয়েছে একটি ডালু পরিবার। চাষং জেনে নেয়  সে ঠিকানাটি।

গ্রিলের দোকানে কাজ করেন আনন্দ ডালু। কিন্তু তিনি নিজেকে এখন আর ডালু বলে পরিচয় দেন না। হিন্দু পরিবারে বিয়ে করে তার নামটিও তিনি পাল্টে ফেলেছেন বহু আগেই। তার নাম এখন দিগেনচন্দ্র রায়। ডালু না পেয়ে আমরা খানিকটা হতাশ হই। কিন্তু হাল ছাড়ি না।

বাজারের পাশেই খুঁজে পাওয়া গেল এক ডালু পরিবারকে। গৃহকর্ত্রী জয়া ডালুর সঙ্গে আলাপ হতেই জানলাম তাঁদের গ্রামের বাড়ি জয়রামকুড়ায়। সেখানে এখনো ডালুদের একটি আদিবাসী পাড়া রয়েছে। সবকিছু জেনে আমরা রওনা হই জয়রামকুড়ার দিকে।

ঝিরঝির বৃষ্টি। আঠালো কাদামাটির পথ পেরিয়ে এগোতে থাকি। চলার পথে চাষং জানাল, ডালুরা মিশে যাচ্ছে অন্য জাতির মাঝে। অভ্যস্ত হয়ে পড়ছে গারো, হাজং আর সনাতন হিন্দু সংস্কৃতিতে। ফলে এখন আর তাদের আলাদাভাবে চেনা যায় না।

রাস্তার ঠিক পাশেই মিলল এক ডালু বাড়ি। মাটি আর ছনে ছাওয়া ছোট ছোট তিনটি ঘর। ঘরগুলোতে নেই কোনো জানালা। রান্নাঘর আর গোয়ালঘর লাগোয়া। উঠোনের একপাশে তুলসী গাছ। পাশেই মাটির তৈরি ছোট্ট একটি প্রার্থনা ঘর। গোটা বাড়িটিতে দারিদ্র্য ছাপ স্পষ্ট।

ডালু আদিবাসীদের ‘পূজার থান’। ছবি : সালেক খোকন

আমাদের শব্দ পেয়ে ঘর থেকে বেড়িয়ে আসেন এক বৃদ্ধ। নাম শুকনা ডালু। বয়স জানালেন আশি। লাঠিতে ভর দিয়ে চলেন তিনি। এখানকার ডালুদের মধ্যে তিনিই বয়োবৃদ্ধ ব্যক্তি। বাড়ির ছোট্ট বারান্দাতে বসেই আমাদের সঙ্গে শুকনা ডালুর কথোপকথন চলে।

ডালুরা ইন্দো-মঙ্গোলয়েড গোষ্ঠীর একটি শাখা। নৃবিজ্ঞানীদের মতো তেমনটাই। কিন্তু ডালুরা মনে করে তারা মহাভারতে বর্ণিত অর্জুনের পুত্র বভ্রুবাহনের বংশধর। বভ্রুবাহনেরই অধঃনস্ত ছিলেন সুবলা সিং মতান্তরে ডাল্জী। একসময় তাকে তার স্বদেশভূমি মনিপুর থেকে বিতাড়িত করা হয়। তিনি তখন দলবলসহ আসামের পুরো মধ্যাঞ্চল ও দুর্গম গারো পাহাড় পার হয়ে ভোগাই নদী তীরে বারেঙ্গাপাড়া নামক স্থানে এসে প্রথম বসতি গড়ে তুলেন। ডাল্জী প্রথম বসতি গড়েছিল বলেই তার নামানুসারে ওই স্থানের নামকরণ করা হয় ডালুকিল্লা। বর্তমানে যা ডালুবাজার বা ডালুগাঁও নামে পরিচিত। পরবর্তী সময়ে এ ডালুগাঁও থেকে উত্তরে হাঁড়িগাঁও, দক্ষিণে হাতিপাগাড়, কুমারগাতি,সংড়া, জুগলী প্রভৃতি স্থানসহ কংশ নদীর পাড় পর্যন্ত ডালুরা বসতি বিস্তৃত করে।

বাংলাদেশে ডালুদের সংখ্যা মাত্র দেড় হাজারের মতো। সেটিও ১৯৯৭ সালের আদমশুমারির সময়ের তথ্য। জয়রামকুড়া ছাড়াও হালুয়াঘাটের সংড়া, মনিকুড়া এবং শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলায় এদের বাস। এ দেশে ডালু আদিবাসীদের সংখ্যা কম হলেও ভারতের আসাম রাজ্যের নওগাঁ, দরং, গোয়ালবাড়ী এবং মেঘালায় রাজ্যের ফুলবাড়ী, গারোবাদা, তুরা প্রভৃতি জেলায় বিপুলসংখ্যক ডালু  রয়েছে।

ডালুদের গোত্র নিয়ে আলাপ উঠতেই শুকনা ডালু জানালেন তাদের প্রাধন গোত্র তিনটি—চিকাং, পিড়া এবং মাশী। ডালু ভাষায় এটি ‘দপ্ফা’। এ ছাড়া রয়েছে আরো সাতটি উপগোত্র। হরহর করে তিনি বলে যান সাতটি নাম—দরুং, নেংমা,কাড়া,মাইবাড়া, বাপার, কনা এবং গান্ধী। ডালু সমাজে সন্তানেরা মায়ের গোত্রনাম লাভ করে। এদের একই গোত্রে বিয়েও নিষিদ্ধ।

হঠাৎ ঘরের ভেতর থেকে বেরিয়ে আসে এক নারী। কপালে ভরাট সিঁদুর। পরনে ডালুদের পোষাক ‘পাথানি’। হাতে সাদা শাখা। বাঁশের ডালাতে করে মুড়ি এনেছেন তিনি। শুকনা ডালু পরিচয় করিয়ে দেন তার ছেলে লিটন ডালুর স্ত্রী পুতুলী ডালুকে।

মুড়ি খেতে খেতে পুতুলীর কাছে শুনি ডালু নারীদের অলংকারের গল্প। একসময় ডালু মেয়েরা গলায়- হাঁসুলী, মিক্কিছড়া, কানে-কানখিরি, বাহুতে-কাটাবাজু, নাকে- নাকঠাঁসা, নোলক, পায়ে-বেকীখাঁড়, ঠ্যাংপাতা প্রভৃতি পরত। কিন্তু এখন হিন্দু নারীদের মতো শুধুই শাঁখা, চুরি আর মালা পরে তারা।

ডালুদের প্রিয় খাবার কী? উত্তরে পুতুলী বলেন, ডালুদের খাবাররীতি অনেকটাই গারোদের মতো। ক্ষারের জল বা বিলাতি সোডা দিয়ে রান্না করা তরকারি তাদের কাছে উপাদেয়। হিঁদল শুঁটকি তাদের তরকারি রান্নায় অন্যতম উপকরণ। কঁচি বাঁশ ও কলার মোচা তাদের কাছে অতি প্রিয়। তবে গরু ও মহিষের মাংস একেবারেই নিষিদ্ধ। ডালুদের প্রিয় পানীয় ‘পঁচুই মদ’। ডালু নারীরা এই মদ তৈরিতে পটু। শুকনা ডালুর বাড়ি থেকে বেরিয়ে আমরা খানিকটা এগোই। বড় একটি দীঘির পেছনটাতে সন্ধান পাই ডালুদের পাড়াটির।

ছয়-সাতটি বাড়ি মাত্র। মধ্যখানে উঠোন। বেশ পরিষ্কার ও পরিপাটি। কোদাল নিয়ে বৃষ্টির পানি সরাচ্ছিলেন এক বৃদ্ধা। নাম আলেফা ডালু। এ পাড়ার প্রধান কে? এমন প্রশ্নে তিনি নিরব থাকেন। ঘরের ভেতর থেকে বেরিয়ে আসেন বৃদ্ধার ছেলে নিতায় ডালু। তিনি বলেন, ‘এ পাড়ায় কোনো প্রধান নেই। শুকনা ডালুকেই আমরা মোড়ল বলে মানি।’

এক সময় ডালুদের এক একটি গ্রাম পরিচালিত হতো একেকজন মোড়ল বা সরকারের মাধ্যমে। শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা, সামাজিক ও পারিবারিক সমস্যাদি নিরসনে ডালুরা তার ওপরই নির্ভর করত। পুরো সমাজ মোড়লের একক নিয়ন্ত্রণে থাকত। শিক্ষা ও আর্থিক বিবেচনায় গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচন করা হতো মোড়ল বা সরকারকে।

ব্রিটিশরা ডালুদের মোড়ল বা সরকারের পরিবর্তে গাঁওবুড়ার পদ প্রবর্তন করে। এ গাঁওবুড়ারাই ডালুদের মাঝে সমাজনেতা হিসেবে দায়িত্বপালন , ছোটখাটো বিচার সমাধা, অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করা ও সামাজিক বা পরিবারিক বিবাদে মধ্যস্থতা করত। সময়ের হাওয়ায় ডালু সমাজে আজ লুপ্ত হয়েছে সে নেতৃত্বও।

নিতায় পড়াশোনা করেছে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত। তাঁর মতে, ডালুরা অন্য আদিবাসীদের মতো ততটা সচ্ছল নয়। ফলে ছেলেমেয়েদের স্কুলে পাঠানোর চেয়ে কাজে নিয়ে যাওয়াকেই তারা উত্তম বলে মনে করে।

ডালুদের পেশা কী? এমন প্রশ্নের উত্তর মিলে আলেফা ডালুর মুখ থেকে। তিনি বলেন, গারো ও হাজংদের মতো ডালু সম্প্রদায়ের আদিবাসীরাও কৃষির ওপর নির্ভরশীল। একসময় এক একটি ডালু পরিবারের প্রচুর ভূসম্পদ ছিল। বসতবাড়ির আশেপাশে মৌসুমি সবজি ফলাতে এরা ছিল পারদর্শী। কিন্তু বর্তমানে জমি হারিয়ে অধিকাংশ ডালু পরিবারগুলোই হয়েছে ভূমিহীন। ফলে অন্যের জমিতে কাজ করে জীবিকা চালাচ্ছে এরা। আবার অনেক ডালুই  হাতের কাজ, কুটির শিল্প, ছুতোর মিস্ত্রি, কর্মকার প্রভৃতি পেশায় যুক্ত হয়েছে। এভাবে ডালুরা হারিয়ে ফেলেছে তাদের পূর্বপুরুষদের পেশা।

সন্ধ্যা তখন হয় হয়। উঠোনের একপাশে তুলসী থানে সন্ধ্যা প্রদীপ জ্বালিয়ে ভক্তি দেওয়ার প্রস্তুতি নেয় নিতায়ের স্ত্রী কবিতা ডালু। বাড়ি বাড়ি তুলসী ঠাকুর ছাড়াও এ পাড়ায় বাস্তুদেবতা ‘থান’ রয়েছে। ডালুদের বিশ্বাস বাস্তুদেবতার সন্তুষ্টি ছাড়া সমাজে কারোই মঙ্গল হয় না। তাই তারা নিয়মিত পূজার আয়োজন করে। পূজার কথা উঠতেই নিতায় বলেন, ‘শক্তির দেবী শ্যামাকে আমরা পুজি। এ ছাড়া গৌরি, নিতাই ও মনসা আমাদের প্রধান দেবদেবী।’

হঠাৎ উলু ধ্বনি দেয় কবিতা। আমরা নীরব থাকি। ডালুরা স্মরণ করে তাদের বিশ্বাসের দেবতাদের।

এ অঞ্চলের গারো ও হাজংরা ধর্মান্তরিত হয়ে খ্রিস্টান হলেও ডালুরা হয়েছে সনাতন হিন্দু। ধর্মান্তরিত হয়ে গারো ও হাজংরা হারিয়ে ফেলেছে তাদের আদি সংস্কৃতিগুলোকে। কিন্তু পেয়েছে চিকিৎসাসেবা, ছেলেমেয়েদের শিক্ষা ও উন্নত ভবিষ্যতের নিশ্চয়তা। কিন্তু ডালুদের ক্ষেত্রে তাও ঘটেনি।। মূলধারার সনাতন হিন্দুরা যেভাবে পূজার্চনা করে, ডালুরাও সেভাবেই তাদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালন করে থাকে। কিন্তু তবুও সনাতনপন্থী বর্ণহিন্দরা ডালুদের আজো গ্রহণ করেনি। শুধু তাই নয়, এরা কোনো উৎসবে ডালুদের সঙ্গে একত্রে ভোজন পর্যন্ত করে না। ফলে বুকের ভেতর বৈষম্য আর কষ্টের বোঝা সবসময় বয়ে বেরাচ্ছে এ দেশের ডালুরা।

তাই ফেরার পথে নিতায়ের কাছে প্রশ্ন ছিল, ডালুরা কি হিন্দু ধর্মে বিশ্বাসী? খানিকটা নীরব থেকে দৃঢ় কণ্ঠে নিতায় উত্তর দেয়–‘না বাবু, আমরা আদিবাসী।’

পাঠকের পছন্দ

গরমে ঘামাচিতে জেরবার?

ভ্রমণের সময় যা মনে রাখবেন

কীভাবে হবেন ভালো সহকর্মী?

সর্বাধিক পঠিত
  1. ‘লাকি ভাস্কর ২’ আসছে, জানালেন পরিচালক
  2. ইতিহাস গড়তে চলেছেন রণবীর, এক সিনেমার বাজেট ১৬০০ কোটি
  3. ১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাতে বসেছেন সাইফ আলী খান
  4. ছেলের ধর্ম ‘ফাঁকা’ রাখলেন ‘টুয়েলভথ ফেল’ অভিনেতা, কারণ...
  5. ফ্লপের ধুলো ঝেড়ে ৭ বছর পর হিট দিলেন আমির
  6. বিবাহবিচ্ছেদের গুজব আর নয়, স্পষ্ট করে জানিয়ে দিলেন অভিষেক
সর্বাধিক পঠিত

‘লাকি ভাস্কর ২’ আসছে, জানালেন পরিচালক

ইতিহাস গড়তে চলেছেন রণবীর, এক সিনেমার বাজেট ১৬০০ কোটি

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাতে বসেছেন সাইফ আলী খান

ছেলের ধর্ম ‘ফাঁকা’ রাখলেন ‘টুয়েলভথ ফেল’ অভিনেতা, কারণ...

ফ্লপের ধুলো ঝেড়ে ৭ বছর পর হিট দিলেন আমির

ভিডিও
আলোকপাত : পর্ব ৭৮০
ফাউল জামাই : পর্ব ১০৯
ফাউল জামাই : পর্ব ১০৯
আপনার জিজ্ঞাসা : পর্ব ৩৩৯৩
মহিলাঙ্গন : পর্ব ৩৬২
রাতের আড্ডা : পর্ব ১০
স্বাস্থ্য প্রতিদিন : পর্ব ৫৫৬২
স্বাস্থ্য প্রতিদিন : পর্ব ৫৫৬২
প্লিজ আমাকে ক্ষমা করে দাও : পর্ব ৭
নাটক : রক্ত জবা
নাটক : রক্ত জবা
এই সময় : পর্ব ৩৮৪২
এই সময় : পর্ব ৩৮৪২
কোরআনুল কারিম : পর্ব ০৫
কোরআনুল কারিম : পর্ব ০৫

Alhaj Mohammad Mosaddak Ali

Chairman

NTV Online, BSEC Building (Level-8), 102 Kazi Nazrul Islam Avenue, Karwan Bazar, Dhaka-1215 Telephone: +880255012281 up to 5, Fax: +880255012286 up to 7

Alhaj Mohammad Mosaddak Ali

Chairman

NTV Online, BSEC Building (Level-8), 102 Kazi Nazrul Islam Avenue, Karwan Bazar, Dhaka-1215 Telephone: +880255012281 up to 5, Fax: +880255012286 up to 7

Browse by Category

  • About NTV
  • Career
  • NTV Programmes
  • Advertisement
  • Web Mail
  • NTV FTP
  • Satellite Downlink
  • Europe Subscription
  • USA Subscription
  • Privacy Policy
  • Terms & Conditions
  • Contact
  • Archive

NTV Prime Android App

Find out more about our NTV: Latest Bangla News, Infotainment, Online & Live TV

Qries

Reproduction of any content, news or article published on this website is strictly prohibited. All rights reserved

x
ইউনিজয়
ফনেটিক
English

By using this site you agree to our Privacy Policy